একসময় ফাইল (ডেটা) পেনড্রাইভ দিয়ে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে নিতে হত। অথবা অফিসের বাইরে কাজ করার জন্য ল্যাপটপে সব ফাইল নিয়ে রাখতে হত। কিন্তু বর্তমানে আমাদের এরকম ডেটা বয়ে নিতে হয় না। আমরা ইন্টারনেটে সেগুলো রাখতে পারি, এবং যে কোনো যায়গা থেকে শুধু মাত্র ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলেই সেসব ডেটা পেতে পারি। অর্থাৎ আমরা দুনিয়ার যে যায়গাতেই যাইনা কেন যেমন মেঘ (ক্লাউড) পাব, সেরকম আমরা এখন ইন্টারনেটের কল্যানে দুনিয়ার সব যায়গা থেকেই আমাদের ফাইল গুলো ব্যবহার করতে পারি। এ সুবিধাটিকেই বলা হয় ক্লাউড (মেঘ) কম্পিউটিং।
যদিও বর্তমানে ক্লাউড কম্পিউটিং শুধু এরকম ফাইল সংরক্ষনকে বুঝায় না! এখন ক্লাউড কম্পিউটিং দিয়ে আমরা সফটওয়্যার (SAAS), যন্ত্র (IAAS) ইত্যাদিও ব্যবহার করতে পারি যে কোনো যায়গা থেকে।
একসময় ফাইল (ডেটা) পেনড্রাইভ দিয়ে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে নিতে হত। অথবা অফিসের বাইরে কাজ করার জন্য ল্যাপটপে সব ফাইল নিয়ে রাখতে হত। কিন্তু বর্তমানে আমাদের এরকম ডেটা বয়ে নিতে হয় না। আমরা ইন্টারনেটে সেগুলো রাখতে পারি, এবং যে কোনো যায়গা থেকে শুধু মাত্র ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলেই সেসব ডেটা পেতে পারি। অর্থাৎ আমরা দুনিয়ার যে যায়গাতেই যাইনা কেন যেমন মেঘ (ক্লাউড) পাব, সেরকম আমরা এখন ইন্টারনেটের কল্যানে দুনিয়ার সব যায়গা থেকেই আমাদের ফাইল গুলো ব্যবহার করতে পারি। এ সুবিধাটিকেই বলা হয় ক্লাউড (মেঘ) কম্পিউটিং।
যদিও বর্তমানে ক্লাউড কম্পিউটিং শুধু এরকম ফাইল সংরক্ষনকে বুঝায় না! এখন ক্লাউড কম্পিউটিং দিয়ে আমরা সফটওয়্যার (SAAS), যন্ত্র (IAAS) ইত্যাদিও ব্যবহার করতে পারি যে কোনো যায়গা থেকে।